নবম শ্রেণি - হিসাববিজ্ঞান - জানা অজানা
৩৯. বিশেষ জাবেদা বহির্ভূত লেনদেন লিপিবদ্ধ হয়- প্রকৃত জাবেদায়।
৪০. হিসাবের পাকা বই বলা হয়- খতিয়ানকে।
৪১. ব্যবসায়ের কার্যক্রম অনন্তকাল ধরে চলবে- চলমান প্রতিষ্ঠান ধারণা।
৪২. হিসাব সংরক্ষণের ধারাবাহিক আবর্তনই হলো- হিসাব চক্র।
৪৩. লেনদেন শনাক্ত করা হয় হিসাব চক্রের- প্রথম ধাপে।
৪৪. লেনদেনগুলো আলাদা আলাদা শিরোনামে বসে- খতিয়ানে।
৪৫. প্রকৃত আর্থিক অবস্থা নির্ণয়ের জন্য আবশ্যক- সমন্বয় দাখিলা।
৪৬. আর্থিক বিবরণী সহজ করার জন্য প্রস্তুত করা হয়- কার্যপত্র।
৪৭. আয়, ব্যয় ও উত্তোলন হিসাব বন্ধ করা হয়- সমাপনী দাখিলার মাধ্যমে।
৪৮. হিসাব প্রক্রিয়ায় রেওয়ামিল তৈরি হয়- ২ বার।
৪৯. হিসাবচক্রের শেষ ধাপ- হিসাব পরবর্তী রেওয়ামিল।
৫০. হিসাবের ধারাবাহিকতা রক্ষা করে- প্রারম্ভিক দাখিলা মাধ্যমে।
৫১. একতরফা দাখিলা ব্যবহৃত হয়- ছোট ব্যবসায়ে।
৫২. অসম্পূর্ণ ও ত্রুটিপূর্ণ পদ্ধতি হলো- একতরফা দাখিলা পদ্ধতি।
৫৩. প্রকৃতপক্ষে বিজ্ঞানসম্মত পদ্ধতি নয়- একতরফা দাখিলা পদ্ধতি।
৫৪. হিসাব রক্ষণের আংশিক তথ্য পাওয়া যায়- একতরফা দাখিলা থেকে।
৫৫. একতরফা দাখিলায় গুরুত্ব দেওয়া হয় না- আয় ও ব্যয় হিসাবগুলোর।
৫৬. একতরফা দাখিলায় লিপিবদ্ধ হয়- সম্পদ ও দায় হিসাব।
৫৭. প্রারম্ভিক মূলধন = প্রারম্ভিক মোট সম্পদ- প্রারম্ভিক মোট দায়।
৫৮. সমাপনী মূলধন = সমাপনী মোট সম্পদ- সমাপনী মোট দায়।
৫৯. লাভ/ক্ষতি = (সমাপনী মূলধন + উত্তোলন)-(প্রারম্ভিক মূলধন + অতিরিক্ত মূলধন)।
৬০. দু-তরফা দাখিলা পদ্ধতির সুবিধা- দশটি।
মূলধন ও মুনাফা জাতীয় লেনদেন
১. সুবিধা ভোগের মেয়াদ দীর্ঘমেয়াদি হলে তা- মূলধন জাতীয় লেনদেন।
২. অনিয়মিত ও অপেক্ষাকৃত বড় অঙ্কের- মূলধন জাতীয় লেনদেন।
৩. মুনাফা জাতীয় লেনদেন থেকে সুবিধা পাওয়া যায়- স্বল্পমেয়াদে।
৪. নিয়মিত ও ছোট অঙ্কের লেনদেন- মুনাফা জাতীয় লেনদেন।
৫. মূলধন ও মুনাফা জাতীয় লেনদেন উভয়ই- ২ প্রকার।
৬. ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান চলমান- অনির্দিষ্টকালব্যাপী।
৭. নির্দিষ্ট সময় পর পর জানা প্রয়োজন- লাভ-ক্ষতি ও সার্বিক অবস্থা।
৮. লেনদেনগুলো সঠিকভাবে বিভক্তকরণের ওপর নির্ভর করে- প্রকৃত লাভ-ক্ষতি ও আর্থিক অবস্থা জানা।
৯. লেনদেন সঠিকভাবে চিহ্নিত করলে ত্বরান্বিত হয়- হিসাব বিজ্ঞানের উদ্দেশ্য অর্জন।
১০. ব্যবসায়ের লেনদেনগুলো বিভক্ত- ২ ভাগে।
১১. অনিয়মিত, বড় অঙ্কের ও এক বছরের বেশি সময় সুবিধা দেয়- মূলধন জাতীয় প্রাপ্তি।
১২. মূলধন আনা, ঋণ নেওয়া ও স্থায়ী সম্পদ বিক্রয়- মূলধন জাতীয় প্রাপ্তি।
সুত্রঃ যুগান্তর