
জার্মানিতে স্কলারশিপের জন্য আবেদনের সেরা উপায় হলো অনলাইনে আবেদন। আবেদনপত্র পাওয়া যায় ডাড এর ওয়েবসাইট-এ। সেখানে অনলাইনেই পুরো আবেদন পত্র পূরণ করতে হয়।
> এবার ইউরোপাস স্পেসিমেন ফর্ম ডাউনলোড করে তার মাধ্যমে শিক্ষার্থীর স্ব-হস্তে স্বাক্ষরসহ সিভি বানাতে হয়।
> তৃতীয় পর্যায়ে আসছে মোটিভেশন লেটার যেখানে আবেদনকারির কাজের অভিজ্ঞতা ও রেফারেন্সসমূহ উল্লেখ থাকে।
> আবেদনের সাথে গবেষণার প্রস্তাবণা পাঠানো উত্তম কেননা অনেক ক্ষেত্রে স্কলারশিপের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলো গবেষণার প্রস্তাবণাটি দাবি করে।
> এরপর যে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে ব্যাচেলর সম্পন্ন হয়েছে, তাদের নিকট থেকে প্রাপ্ত রিকমেন্ডেশন লেটার সংযুক্ত করতে হয়।
> ষষ্ঠ ধাপে আবেদনকারী যে প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেছেন সেই প্রতিষ্ঠানের প্রধানের নিকট হতে তার স্বাক্ষরসহ একটি রেফারাল লেটার সংযুক্ত করতে হয়।
> অতঃপর ভাষাগত দক্ষতার প্রমাণস্বরূপ আইএলটিএস এর স্কোরের সনদপত্র আপলোড করতে হবে। প্রযোজ্য ক্ষেত্রে জার্মান ভাষার সনদপত্র যুক্ত করতে হয়।
যে বিষয়টি মনে রাখা জরুরি তা হচ্ছে, উপরোক্ত সাধারণ ডকুমেন্টগুলো ছাড়াও অনেক বিশ্ববিদ্যালয় আরো কিছু তথ্য প্রমাণ চাইতে পারে। তাই আবেদনের সময় সতর্কতার সাথে বিশ্ববিদ্যালনের ওয়েবসাইটের আবেদনের নীতিমালা জেনে নিতে হবে। এই নীতিমালা থেকে কিভাবে আবেদন প্রেরণ করতে হবে তাও পরিষ্কার হয়ে যাবে। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই বিশ্ববিদ্যালয়গুলো অনলাইনেই সকল সফ্ট কপি নিয়ে নেয়। তবে কিছু বিশ্ববিদ্যালয় হার্ড কপিও পাঠাতে বলে যেখানে সরকারি ডাক বা ডিএইচএল-এর মাধ্যমে হার্ডকপি পাঠানো যেতে পারে।