অস্ট্রিয়ায় (Austria) উচ্চশিক্ষা- আবেদনের শুরু থেকে শেষ !
〄 সংক্ষিপ্ত পরিচিতিঃ
অস্ট্রিয়া পশ্চিম ইউরোপের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধ সেনজেনভুক্ত দেশ। এই দেশের উত্তরে জার্মানি ও চেক প্রজাতন্ত্র, পূর্বে স্লোভাকিয়া ও হাঙ্গেরি, দক্ষিণে স্লোভেনিয়া ও ইতালি, এবং পশ্চিমে সুইজারল্যান্ড ও লিশ্টেন্ষ্টাইন। এর রাজধানীর নাম ভিয়েনা । এটি একটি সংসদীয় গণতন্ত্র সম্বলিত দেশ যাতে ৯ টি রাজ্য রয়েছে। দেশটির আয়তন ৮৩,৮৭৯ বর্গ কিঃমিঃ এবং জনসংখ্যা ৮.৯ মিলিয়ন (২০২২) । দেশের কোড: +43। অস্ট্রিয়ার সরকারি ভাষা জার্মান। তবে এটি আঞ্চলিক জার্মান ভাষা হিসেবে ধরা হয়। জার কারণে এই ভাষাকে বলা হয় অস্ট্রীয় জর্মান। অস্ট্রিয়া মূলত রোমান ক্যাথলিক খ্রিস্টধর্ম প্রধান দেশ। এই দেশের স্বাক্ষরতার হার ৯৯% এবং শিক্ষা খাতে অনেক উন্নতি ও কম খরছে পড়ালেখার ব্যবস্থা থাকায় বিদেশী শিক্ষার্থীদের জন্য পছন্দের একটি দেশ। এখানে অস্ট্রিয়ায় বাংলাদেশী শিক্ষার্থীদের আবেদন থেকে শুরু করে ভর্তিসহ যাবতীয় বিষয়ের তথ্য তুলে ধরার ধরা হয়েছে। শেষ অংশে যে সকল প্রতিষ্ঠান (স্টুডেন্ট কনসালটেন্সি ফার্ম) সমূহ অস্ট্রিয়া স্টুডেন্ট ভিসা সংক্রান্ত সহযোগিতা করে থাকেন তাদের তথ্য দেওয়া হলো।
⫸ আবেদনের আগে জেনে নিন গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য:
✔ HSC এরপর আপনি চাইলে সরাসরি ব্যাচেলর প্রোগ্রামে ভর্তি হতে পারবেন না।
✔ আবেদনের পূর্বে HSC এরপর বাংলাদেশী যে কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ালেখা অবস্থায় থাকতে হতে হবে।
✔ যে বিষয়ে বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ালেখা করছেন ঐ বিষয়েই অস্ট্রিয়ান বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন করতে পারবেন।
✔ আপনি অস্ট্রিয়ায় গিয়ে সাথে সাথে ব্যাচেলর প্রোগ্রাম আরম্ভ করতে পারবেন না। শুরুতে একটি Preparatory Course করতে হবে।
✔ পরবর্তীতে একটি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে এবং পর্যাপ্ত নম্বর পেলে এরপর ব্যাচেলর প্রোগ্রাম শুরু করতে পারবেন।
⫸ আবেদনের সময় প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টসঃ
✔ এসএসসি ট্রান্সক্রিপ্ট এবং সার্টিফিকেট
✔ এইচএসসি ট্রান্সক্রিপ্ট এবং সার্টিফিকেট
✔ ব্যাচেলর রানিং ডকুমেন্ট (যদি প্রয়োজন হয়)
✔ ব্যাচেলর ট্রান্সক্রিপ্ট এবং সার্টিফিকেট (মাস্টার্সের জন্য আবেদন করার ক্ষেত্রে)
✔ পরিচয়ের প্রমাণ পত্র (এনআইডি/পাসপোর্ট কপি)
✔ IELTS সার্টিফিকেট (যদি প্রয়োজন হয়)
✔ জার্মান ভাষার সার্টিফিকেট (যদি প্রয়োজন হয়)
✔ সুপারিশপত্র (প্রযোজ্য হলে, মাস্টার্স/পিএইচডির জন্য আবেদন করার ক্ষেত্রে)
✔ মোটিভেশন লেটার (প্রযোজ্য হলে, মাস্টার্স/পিএইচডির জন্য আবেদন করার ক্ষেত্রে)
Note- সকল ডকুমেন্টস সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ থেকে সত্যায়িত করতে হবে। কোথায় এবং কিভাবে করবেন সেটা ইউনিভার্সিটি থেকে জেনে নিবেন।
⫸ শিক্ষাগত যোগ্যতাঃ
✔ এইচএসসি পাশের পর বাংলাদেশী যে কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ালেখা চলমান থাকতে হবে।
✔ বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন অনুমোদিত যে কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ালেখা চলমান থাকতে হবে। ব্যাচেলরে ভর্তির জন্য
✔ এসএসসি ও এইচএসসি তে কমপক্ষে ৫০% নম্বর থাকতে হবে অর্থাৎ ৫ স্কেলে জিপিএ ৩ থাকা ভাল।
✔ ব্যাচেলরে/মাস্টার্সে কমপক্ষে ৫০% নম্বর থাকতে হবে অর্থাৎ ৪ স্কেলে জিপিএ ২.৫০ থাকা ভাল।
⫸ ভাষাগত যোগ্যতাঃ
✔ জার্মান মাধ্যমে পড়ালেখার জন্য জার্মান লেভেল B2
✔ ইংরেজি মাধ্যমের পড়ালেখার জন্য IELTS স্কোর 6 অথবা 6 এর বেশি থাকা ভাল।
Note- জার্মান লেভেল B2/IELTS স্কোর এর প্রয়োজনীয়তা বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন হয়। তাই আপডেট তথ্য পেতে বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট দেখতে পারেন।
⫸ আবেদন প্রক্রিয়াঃ
অস্ট্রিয়ার বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে সাধারণত বছরে ২ বার আবেদন করা যায়।
✔ একটি হচ্ছে সামার সেশন (১ ডিসেম্বর – ৫ ফেব্রুয়ারী)
✔ অন্যটি উইন্টার সেশন (১ মার্চ – ৫ সেপ্টেম্বর)।
মূলত আবেদনের জন্য আপনার এসএসসি, এইচএসসি, ব্যাচেলর, মাস্টার্স এর শিক্ষাগত মূল ও ফটোকপি আপনার শিক্ষাবোর্ড/বিশ্ববিদ্যালয় (রেজিস্ট্রার) থেকে সত্যায়িত করতে হবে। সত্যয়নের পর শিক্ষা মন্ত্রণালয়, পররাষ্ট্রমন্ত্রণালয় থেকে সত্যায়িত করতে হবে। মন্ত্রণালয় থেকে সত্যায়িত ডকুমেন্টস কনস্যুলেটে/এমব্যাসিতে জমা দিলে কনস্যুলেট/এমব্যাসি সেটা যাচাই এর জন্য ভিএফএস ঢাকাতে পাঠাবে। ভিএফএসকে এর জন্য ফি বাবদ ৪,০০০ – ৫,০০০ টাকা দিতে হবে। ভিএফএস যাচাই করে সকল তথ্য সঠিক পেলে ডকুমেন্টস কনস্যুলেট/এমব্যাসি সত্যায়িত করবে সে ক্ষেত্রে কনস্যুলেট/এমব্যাসি ফি প্রতি পেজ ৪০-৫০ ইউরো নিতে পারে। এরপর আপনার পছন্দের বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাপ্লিকেশন ফর্ম অনলাইনে অথবা ডাউনলোড করে পূরণ করে সত্যায়িত একাডেমিক ডকুমেন্টস সহ সব ডকুমেন্টস বিশ্ববিদ্যালয়ের এডমিশন অফিসে অথবা স্কেন করে সত্যায়িত ডকুমেন্টস এবং পূরণ করা অ্যাপ্লিকেশন ফর্ম অনলাইনে আবেদনের সময় আপলোড করতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অফার লেটার পেতে সাধারণত ৮ – ১২ সপ্তাহ সময় লাগে।
Note- যাচাইকরণ প্রক্রিয়া (ভিএফএস প্রক্রিয়া/কনস্যুলেট) যে কোন সময় পরিবর্তিত হতে পারে। সাম্প্রতিক তথ্যের জন্য কনস্যুলেট এ যোগাযোগ করুন।
⫸ আবেদন যোগ্যতাঃ
অস্ট্রিয়ার বেশিরভাগ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ব্যাচেলর পড়ার মাধ্যম জার্মান, তবে মাস্টার্স ও পিএইচডি তে যথেষ্ট ইংরেজি মাধ্যম রয়েছে। যেহেতু বেশিরভাগ মাধ্যমই জার্মান, তাই জার্মান ভাষার যোগ্যতা হিসেবে German Language B2 আর ইংরেজি মাধ্যমের জন্য কমপক্ষে IELTS 6 প্রয়োজন। তবে আপনি জার্মান ভাষা চাইলে অস্ট্রিয়া গিয়েও শিখতে পারেন। অনেক সরকারী বিশ্ববিদ্যালয়েই জার্মান ভাষা শিখায়। সরকারী বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে জার্মান ভাষা শিখতে প্রতি সেমিস্টার ৪৫০-৫০০ ইউরো এর মত খরচ হতে পারে। তবে প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে সেটা অনেক বেশি ( ১৫০০-২৫০০ ) ইউরো এর মত হতে পারে। অস্ট্রিয়ায় ভর্তি ও ভিসা প্রসেসিং হতে অনেকটা দীর্ঘ সময় লাগে প্রায় ৮-১২ মাস।
Link- অস্ট্রিয়া'স এজেন্সী ফর এডুকেশন এন্ড ইন্টারন্যাশনালিস্টিং এর ওয়েবসাইট হতে বিভিন্ন কোর্স সম্পর্কে জানতে ক্লিক করুন
⫸ অস্ট্রিয়ার ইউনিভার্সিটির নাম, ওয়েবসাইট ও রেঙ্ক সম্পর্কে জানতেঃ ক্লিক করুন
⫸ ভিসা সংক্রান্ত তথ্যঃ
অস্ট্রিয়ান এমব্যাসি বাংলাদেশে নেই তাই আপনাকে ভিসার জন্য ভারত যেতে হবে। তবে সেজন্য আপনাকে আগে এমব্যাসির ওয়েবসাইট এ গিয়ে এপয়েন্টমেন্ট নিতে হবে। এমব্যাসির ওয়েবসাইট ও এপয়েন্টমেন্ট এর লিঙ্ক সহ প্রয়োজনীয় সকল লিঙ্ক নিচেউল্লেখ্য করা হয়েছে।
⫸ ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজ পত্রঃ
বাংলাদেশে এম্বেসী না থাকা ভিসার জন্য আপনাকে ইন্ডিয়াতে যেতে হবে। এজন্য প্রথমেই আপনাকে এপয়েন্টমেন্ট নিতে হবে। যে সকল কাগজপত্র জমা দিবেন তার মূল কপির সাথে ২ সেট ফটোকপিও নিয়ে যাবেন।
ডকুমেন্ট চেকলিস্টঃ
✔ পূরণকৃত আবেদন ফর্ম ও সাথে সংযুক্ত পাসপোর্ট সাইজের ছবি (৩৫ মিমি x ৪৫ মিমি)
✔ এপয়েন্টমেন্ট লেটার আর এপন্টমেন্ট নিতে ভিজিট করুনঃ Link- এপয়েন্টমেন্ট লিঙ্ক
✔ পাসপোর্ট
✔ ইউনিভার্সিটি অফার লেটার
✔ সিভি বা জীবন বৃত্তান্ত/ মোটিভিশন লেটার
✔ সকল একাডেমিক সার্টিফিকেট ও মার্কশীট এর সত্যায়িত কপি
✔ আইইএলটিএস বা জার্মান ভাষাগত দক্ষতার সার্টিফিকেট
✔ টিউশন ফি পেমেন্ট-এর কপি
✔ ট্রাভেল হেলথ ইনস্যুরেন্স
✔ পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট (পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং কনসুলেট অফিস কর্তৃক সত্যায়িত)
✔ একোমোডেশ/কনফার্মেশন লেটার
✔ বার্থ সার্টিফিকেট (পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, আইন মন্ত্রণালয় এবং কনসুলেট অফিস কর্তৃক সত্যায়িত)
✔ জব এক্সপেরিয়েন্স সার্টিফিকেট (মাস্টার্স প্রোগ্রামে আবেদনের জন্য)
✔ স্পন্সের এফিডেভিড পেপার
✔ স্পন্সর যদি ব্যবসায়ী হয়, তাহলে
i. ৬-মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট
ii. ট্রেড লাইসেন্স
iii. আপডেটেড TIN ও ট্যাক্স রিটার্ন পেপার
✔ স্পন্সর চাকুরিজীবি হলে প্রয়োজন হবে
i. অফিস আইডি ও বেতন উল্লেখপূর্বক জব সার্টিফিকেট
ii. অফিস আইডির কপি
iii. ৬-মাসের স্যালারী স্টেটমেন্ট
✔ স্পন্সরের একাউন্ট থেকে এপ্লিকেন্টের একাউন্টে টাকা পাঠানোর পেমেন্ট প্রুফ
✔ এপ্লিক্যান্টের ব্যাংক স্টেটমেন্ট
Note- ভারতে এমব্যাসিতে যাওয়ার আগে এমব্যাসির ওয়েবসাইট অথবা অস্ট্রিয়ান কনস্যুলেট থেকে ডকুমেন্টস চেক লিস্ট আবার দেখে নিবেন, কেননা
চেক লিস্ট যেকোনো সময় পরিবর্তন হতে পারে।
⫸ অস্ট্রিয়ান এমব্যাসি, নয়া দিল্লী, ভারত এর ওয়েবসাইট ও ঠিকানাঃ
✔ Austrian Embassy New Delhi
EP-13, Chandragupta Marg
Chanakyapuri
New Delhi 110 021
India
T: (+91/11) 2419 2700
F: (+91/11) 2688 6929
E-mail: new-delhi-ob(at)bmeia.gv.at
Opening hours: Mo – Th 08:30 – 17:00, Fr 09:00 – 15:00
Website: https://www.bmeia.gv.at/en/embassy/new-delhi.html
✔ দূতাবাসের কনস্যুলার বিভাগঃ-
E-mail: new-delhi-ka(at)bmeia.gv.at
Opening hours: Mo – Fr 09.00 – 12.00
visa applications only by prior appointment: T: (+91/11) 2688 9170
⫸ বাংলাদেশের অস্ট্রিয়ান অনারারি কনস্যুলেট, ঢাকার ঠিকানাঃ
✔ ICON CENTRE-
Plot No. 57/4
Pragoti Sarani, North Baridhara,
Dhaka, 1212, Bangladesh.
Phone: 09612007700-3
Email: info@quasemindustries.com
Working days: Sunday – Wednesday
Visiting hours: 14.30-16.30
Head of Mission : Tasvir Ul Islam, Honorary Consul
✔ ভিএফএস ঢাকা এর ঠিকানাঃ-
Austria Visa Application Centre
4th Floor, Delta Life Tower, Plot 37, Road 90,
Gulshan North, Dhaka-1212, Bangladesh.
Submission schedule: 14:00 to 16:30 (Sunday -Thursday).
Passport retrieval schedule: 15:00 to 16:00(Sunday – Thursday).
Information: Sunday to Thursday 14:00 to 15:00 hours
⫸ চাকুরী- পার্ট টাইম/ফুল টাইমঃ
অস্ট্রিয়ায় থাকা খাওয়া বাবদ আপনার ৪০০ থেকে ৫০০ ইউরো প্রতি মাসে খরচ হবে। ইউরোপের অন্যান্য দেশের মত আপনি এই দেশেও ২০ ঘন্টা পার্ট টাইম চাকুরি করতে পারবেন। তবে সামারে ফুল টাইম জব করার সুযোগ রয়েছে। এখানে বিভিন্ন রেস্তোরা, শপিংমল, হোটেলে কাজ করতে পারবেন। তবে বাংলাদেশ থেকে অস্ট্রিয়া যাওয়ার সময় সাথে ৬-৮ মাসের খরচ নিয়ে যাওয়া উচিত। এছাড়া জার্মান ভাষা জানা থাকলে জব পাওয়ার সম্ভবনা একটু বেশি থাকে।
✔ নিচে কিছু জব ওয়েব পোর্টাল লিঙ্ক সহ দেওয়া হলঃ
✔ জবস ইন ভিয়েনা
✔ মনস্টার
✔ জব পাইলট
✔ ডার মার্কেট
✔ এমস
✔ ম্যান পাওার
✔ রেন্তেসা
⫸ স্থায়ী বসবাস সংক্রান্ত তথ্যঃ
স্থায়ীভাবে বাস করতে চাইলে নূন্যতম পাঁচ বছর বৈধভাবে একটানা বাস করার প্রমাণপত্র দেখিয়ে পার্মানেন্ট রেসিডেন্সির (পিআর) জন্য আবেদন করতে হবে। আর পড়াশুনা শেষে এক বছরের জব সার্চ ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন
প্রতিষ্ঠানের নামঃ |
|
নিচে ক্লিক করুন- |
---|---|---|
> ইউরো বাংলা এডুকেশন হাউজ |
|
> ক্লিক করুন- |
> নাইস স্টুডেন্ট কনসালটেন্সি |
|
> ক্লিক করুন- |
> এডুটাচ স্টুডেন্ট কনসালটেন্সি |
|
> ক্লিক করুন- |
> Hello World |
|
> ক্লিক করুন- |
> HEllo 2 |
|
> ক্লিক করুন- |
> Helloo 3 |
|
> ক্লিক করুন- |